Friday, March 4, 2016

মহান আল্লাহর ৯৯ নামের বাহিরে ডাকা যাবে না সূরা ইসরার ১১০ নম্বর আয়াতে সূরা হাশর

আল্লাহ খোদা নামে ডাকা যাবে কি না?
পবিত্র কোরআনের সূরা ইসরার ১১০ নম্বর আয়াতে ও সূরা হাশরে মহান আল্লাহ তায়ালা বলেন, ‘খোদা’ বলে আল্লাহকে ডাকা শিরক। মোট কথা আল্লাহর দেয়া গুনবাচক নাম ব্যাতিত অন্য কোন নামে তাকে ডাকা শিরক। [সুরা ইসরা:১১০, হাশর] অর্থ্যাৎ আল্লাহ পাক স্পষ্ট করে বলেছেন যে, যারা ‘খোদা’ বলে আল্লাহকে ডাকবে তারা শিরককারী। আর শিরককারীর স্থান জাহান্নামে। সুতারাং এখান থেকে আমাদের শিক্ষা নেয়া উচিত, যে আমরা আর কখনো আল্লাহকে তার ৯৯টি নাম ছাড়া অন্য কোন নামে যেন না ডাকি।  কেননা আসমায়ে হুসনার মাঝে এ শব্দগুলোর কোনো অস্তিত্ব খুঁজে পাওয়া যায় না এবং ভগবান, ঈশ্বর, গড ও খোদাশব্দের স্ত্রীবাচক শব্দও রয়েছে।
মহান আল্লাহ তায়ালার 99 নামের কোন শব্দ অর্থ-খোদা নামে আল্লাহকে ডাকা যাবে না[খোদা ডাকা শিরক]
কুরাআন ও হাদীস-দেখেন। সুরা ইসরা:১১০, হাশর] অর্থ্যাৎ আল্লাহ পাক স্পষ্ট করে বলেছেন যে, যারা 'খোদা' বলে আল্লাহকে ডাকবে তারা শিরককারী। আর শিরককারীর স্থান জাহান্নামে।আমার কথা না বুঝে মন্তব্য করবেন না দয়া করে।


ফার্সি শব্দ:-খোদ + আ = খোদা ≠ আল্লাহ “খোদা” একটি ফার্সি শব্দ যার সন্ধি বিচ্ছেদ হচ্ছে খোদ+আ। “খোদ” মানে নিজে, “আ” মানে এসেছে। সুতরাং, খোদা মানে- যে নিজে নিজেই এসেছে। আল্লাহ কি “নিজে নিজেই এসেছেন” যে তাঁকে খোদা নামে ডাকা যাবে না।
আল্লাহ কোনোক্রমেই হিন্দুদের ভগবান, খ্রিষ্টান বা পৌত্তলিকদের ঈশ্বর, ইংরেজদের গড বা ইরানিদের খোদার প্রতিশব্দ নয়। এমনকি আল্লাহ শব্দের প্রতিশব্দ হিসেবে এগুলোর প্রয়োগ বা প্রয়োগের কল্পনাও করা যায় না। কেননা আসমায়ে হুসনার মাঝে এ শব্দগুলোর কোনো অস্তিত্ব খুঁজে পাওয়া যায় না এবং ভগবান, ঈশ্বর, গড ও খোদা শব্দের স্ত্রীবাচক শব্দও রয়েছে। কুরআন-হাদিস দ্বারা প্রমাণিত নয় এবং যেগুলো একমাত্র আল্লাহর জন্যই নির্দিষ্ট আল্লাহ ছাড়া অন্যের জন্য এগুলো ব্যবহার করাই এলহাদ, যা একেবারেই হারাম।







No comments:

Post a Comment