Wednesday, July 15, 2015

দুনিয়াতে আমরা কতো নিত্য নতুন ব্রান্ডেড কাপড়-চোপড় পরছি , কিন্তু আমাদের সবার অন্তিম সাজ তো এটাই । আমরা কয়জন তা মনে রাখি ?


দুনিয়াতে আমরা কতো নিত্য নতুন ব্রান্ডেড কাপড়-চোপড় পরছি , কিন্তু আমাদের সবার অন্তিম সাজ তো এটাই । আমরা কয়জন তা মনে রাখি ?

কোথায় আজ মানবতা, কোথায় আজ বিবেক,কোথায় আজ মনুষ্যত্ব ???

অসহায় শিশু রাজন হত্যার সাথে জড়িত সেই মানুষরূপী নরপশু নেতা আটকসিলেটের কুমারগাঁওয়ে কিশোর রাজনকে পিটিয়ে হত্যায় জড়িত এমন চারজনকে শনাক্ত করা গেছে। পেটানোর সময় এই চারজনই উপস্থিত ছিল। রাজনকে নির্যাতনের সময় ধারণ করা ভিডিও দেখে এই চারজনকে শনাক্ত করা হয়েছে। সনাক্তকারীদের মধ্যে মুহিত ও কামরুল স্থানীয় যুবদল নেতা।..........................................................................................সময়ের কণ্ঠস্বর

 প্রত্যেক খুনই নির্মম, প্রত্যেক খুনিই পাষন্ড। তাই বলে কি ১৩ বছরের শিশুকে কেউ এভাবে খুন করতে পারে। একদিকে আর্ত চিৎকার অন্যদিকে বুনো উল্লাস !!
সিলেট সদর উপজেলার কুমারগাঁওয়ে দোকানের খুঁটির সাথে বেঁধে প্রায় দেড় ঘণ্টা নির্যাতন করা হয় ১৩ বছরের কিশোর শেখ সামিউল আলম রাজনকে। খুটিয়ে খুঁটিয়ে অত্যাচার করে মিরতু নিশ্চিত করা হয় খুব ঠান্ডা মাথায় ।
মৃত্যুর আগে শিশু শেখ সামিউল আলম রাজন পানির জন্য হাহাকার করেছে। নির্যাতনকারীরা তাকে উল্টো বলে ‘পানি নাই ঘাম খা“ নির্যাতনের এক পর্যায়ে নিস্তেজ হয়ে পড়ে শিশু রাজন। এছাড়াও নির্যাতনের এক পর্যায়ে সামিউলকে বোতলের কর্ক দিয়ে একজন কয়েক ফোটা পানিও দিতে দেখা গেছে।
কয়েক মিনিটের জন্য রাজনকে হাতের বাঁধন খুলে রশি লাগিয়ে হাঁটতে দেওয়া হয়। ‘হাড়গোড় তো দেখি সব ঠিক আছে, আরও মারো...’ বলে রাজনের বাঁ হাত খুঁটির সঙ্গে বেঁধে রেখে আরেকদফা পেটানো হয়। এসময় রাজনের শরীর ও চোখ-মুখ বেশ ফোলা দেখা গেছে।
যে ভিডিও ধারণ করার কাজটি করছিল, তাকে নির্দেশ করে নির্যাতনকারীরা জানতে চায় ঠিকমতো ভিডিও ধারণ হচ্ছে কি-না। ওপাশ থেকে ‘ফেসবুকে ছাড়ি দিছি, অখন সারা দুনিয়ার মানুষ দেখব...’ বলতে শোনা গেছে।
গত বুধবার নিমর্মভাবে নির্যাতন করে হত্যা করার পর গুম করার সময় উদ্ধার করা হয় কিশোর শেখ সামিউল আলম রাজনের লাশ। এবার তাকে নির্যাতন করার দৃশ্য ভিডিওচিত্রে প্রকাশ পেয়েছে।
রাজনের বাড়ি কুমারগাঁও বাসস্টেশন পার্শ্ববর্তী সিলেট সদর উপজেলার কান্দিগাঁও ইউনিয়নের বাদেআলী গ্রামে। রাজনের বাবা শেখ আজিজুর রহমান পেশায় একজন মাইক্রোবাসচালক। তাঁর দুই ছেলের মধ্যে রাজন বড়। অনন্তপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে চতুর্থ শ্রেণি পর্যন্ত পড়াশোনা করা রাজন সবজি বিক্রি করত।
আজিজুর জানান- তিনি যেদিন ভাড়ায় মাইক্রোবাস চালাতে পারেন না, সেদিন সংসার খরচ চালাতে সবজি বিক্রি করতে বের হয় রাজন।





(আল-কুরআন )আলো সুন্দর জীবন গড়ি,ভালবাসা মানুষের জীবনের মূল্যবান ও শক্তিশালী

আপনার হৃদয় অজান্তে বলে উঠবে যে, এই কিতাব…এই কুরআন… কোন মানুষের বাণী নয় বরং ইহা রহমান, রহিম, এই দুনিয়ার মালিকের বাণী। চ্যালেঞ্জ… আল্লাহ সবাই কে বুঝার তাওফিক দান করুক আমীন।





































Monday, February 16, 2015

সবাইকে জন্মদিনে শুভেচ্ছা (শাহাদাত মির্জা)

আমার ফেইসবুক বন্ধুদের পাঠানো শুভেচ্ছা বার্তা।
যারা আমাকে জন্মদিনে শুভেচ্ছা জানিয়েছেন,
তাদের সবাইকে ধন্যবাদ জানাই।
(শাহাদাত মির্জা)